A Review Of মাশরুম চাষ পদ্ধতি

কৃষি সমবায় - যেখানে কৃষকদের কৃষি কাজ করার জন্য আর্থিক, ও বিভিন্ন সেবা প্রদান করে…

১১. মাশরুমে স্ফিঙ্গলিপিড এবং ভিটামিন বি-১২ বেশি থাকায় স্নায়ুতন্ত্র ও স্পাইনাল কর্ড সুস্খ রাখে। তাই মাশরুম খেলে হাইপারটেনশন দূর হয় এবং মেরুদণ্ড দৃঢ় করে।

ভিটামিন : একটি নিয়ম হিসাবে, যখন ভিটামিনের কথা আসে, ফলগুলিকে শাকসবজির চেয়ে ভাল হিসাবে বিবেচনা করা হয়। মাশরুমে থায়ামিন থাকে। ভিটামিন কে, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি এ সবই পাওয়া যায়।

অত:পর ব্যাগের দুপাশে অধর্চন্দ্রাকৃত্রির করে কেটে কাটা অংশটির খানিকটা চেছে ফেলে দিতে হবে।

মাশরুম বীজ, মাশরুমের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম (অটোক্লেভ মেশিন, পিপি, নেক, তুলা, রাবার) বিক্রয় কেন্দ্র

ঘরে বসে মাশরুম চাষ করা যায় খুব সহজেই। করোনাকালে যারা ঘরে বসে দিন কাটাচ্ছেন তারা এটি চাষ করতে পারেন। মাশরুম অনেক পুষ্টিকর খবার। এই সময়ে চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন হাই প্রোটিনযুক্ত ডায়েটের। মাশরুম হাই প্রোটিনযুক্ত। হজম হয় তাড়াতাড়ি। প্রোটিন ছাড়াও এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজপদার্থ।

১০. মাশরুমে এডিনোসিন থাকায় ডেঙ্গুজ্বরের প্রতিরোধক।

বর্তমানে এই মাশরুমের চাষ শুরু হয়েছে। সাধারণ মাশরুম উদ্যোক্তা ও মাশরুম চাষিরা প্রতি শীতে অর্থাৎ নভেম্বর থাকে ফেব্রুয়ারি মাসে প্রচুর বাটন মাশরুম উৎপাদন করতে more info পারবে।

>> বেড প্রতি ৩-৪ কেজি খড়, ২০০ গ্রাম তুলা এবং ১০০-১৫০ গ্রাম মাশরুম বীজের প্রয়োজন হয়।

দেশের বড় বড় শহরগুলোর বিভিন্ন হোটেল, সুপারশপ ও চাইনিজ রেস্টুরেন্টে মাশরুমের চাহিদা আছে। স্থানীয় কাঁচাবাজার, ফ্রাইশপ, মুদি দোকান, গলির মোড়, বাসস্ট্যান্ড ইত্যাদি জায়গায় বিক্রির সম্ভাবনা আছে। মাশরুম শুকিয়ে দূর-দূরান্তে বিক্রি করা সম্ভব। এমনকি বিদেশে রপ্তানি করাও যায়। মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের ধারণায় মাশরুম হাট গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন জেলার কাঁচা ও শুকনা মাশরুম বিক্রির ক্ষেত্রে সহায়তা করা হয়।

আজহার কমফোর্ট কমপ্লেক্স (৫ম তলা), গ-১৩০/এ প্রগতি সরণি, মধ্যবাড্ডা, ঢাকা-১২১২

মাশরুমে মাছির প্রকোপ দেখা দিতে পারে। এজন্য ম্যালাথিয়ন (০.১%) স্প্রে করা যেতে পারে। এছাড়া ফর্মালিডিহাইডে (৪%) তুলা ভিজিয়ে সানস্ট্রেটে ঘসে দিলে সবুজ বাদামী বা নীল মোল্ড দূর হবে। 

দেশে সার মজুদ আছে ডিসেম্বর পর্যন্ত: কৃষি সচিব

মাশরুমকে আমরা ব্যাঙের ছাতা বলে অভিহিত করে থাকি। আগাছার মতো যত্রতত্র গজিয়ে ওঠা এসব ছত্রাক খাবার উপযোগী নয়। অনুরূপ দেখতে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চাষের মাধ্যমে যে ব্যাঙের ছাতা উত্পাদিত হয়, তা অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং বিশ্বে সবজি হিসেবে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এই ব্যাঙের ছাতাকে ইংরেজিতে বলা হয় 'মাশরুম'। মাশরুমের চাষে এবং এর ব্যবহার আমাদের দেশে তেমন প্রসার ঘটেনি। এখন পর্যন্ত আমাদের দেশে শুধু চায়নিজ রেস্তোরাঁগুলোয় মাশরুম স্যুপ একটি উপাদেয় খাবার হিসেবে পরিবেশন করা হয়। তবে পৃথিবীর বহু দেশে স্যুপ ছাড়াও এটা অন্যান্য সবজির মতো খাবার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। মাশরুম একদিকে যেমন অত্যন্ত কম সময়ে উত্পাদিত হয়, তেমনি এগুলো রান্না করতেও সময় কম লাগে। মাত্র তিন-চার মিনিটেই মাশরুম সিদ্ধ হয়ে যায়।

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “A Review Of মাশরুম চাষ পদ্ধতি”

Leave a Reply

Gravatar